এই ব্লগটি সন্ধান করুন

রবিবার, ২২ জুলাই, ২০১২

আমার মনের কষ্ট গুলো !! |

♥ প্রিয় R..... ♥ জানি আমি তুমি ঘৃনা কর আমায়্ ভালবাসার স্বপ্নে তবুও বিভোর হই আমি ! সমুদ্র সেচে প্রবাল কুড়িয়ে তোমাকে সাজাই আকাশের বুকে সুন্দর গোধুলি হয়ে ! চেয়ে থাকি সুধু তোমারি প্রত্যাশায়! বুকের ভেতর গোমরে কাঁধে প্রবল কষ্ট গুলো আমার ! এ ভাবে অনন্তকাল দির্গশ্বাস চেপে রেখে ,, চলে যাব একদিন তোমার অগোচরে হয়্ত জানবেনা তুমি কখনো প্রেম নয় অনন্ত সুখ্, ভালবাসার নিবিড় বন্ধনে। তুমি যাকে বুঝনি উদাসিন জীবনের দোলায় ! সকালের শিশির ভেবে চলে গেছ দুরে--অনেক দুরে হায় ,, কুনো দিন জানতে যদি চাও এই আমি কেমন আছি ??? চাঁদের জোছনায় নিজেকে আড়াল করে বলব আমি ভাল আছি !! <>-<>-<>-খুব ভাল আছি-<>-<>-<>

মনের কষ্ট

ইদানিং কষ্টের তীব্রতা কেন জানি সহ্য হয়না নির্জনে একাকী কষ্টগুলোকে লালনকরে যাই নিভৃতে লুকিয়ে রাখার ব্যার্থ চেষ্টা করি কষ্টগুলোকে কিন্তু পারিনা, কষ্টগুলো ধীরে জমা হতে থাকে জমা হতে হতে তা বেলুনের মতো বড় হয় অত:পর বিকট আওয়াজে ফেটে যায় ক্ষিপ্র গতিতে দেয়ালে মাথা ঠুঁকে অজ্ঞান কিংবা হাতের কাছে যা থাকে তাই ছুঁড়ে চূর্ন নিদেন পক্ষে নিজের দেহে নিজেই করি আঘাত আঘাতের তীব্রতায় ব্যাথায় কুকিয়ে উঠি বিন্দু প্রশান্তিতে অট্টহাসিতে গগন কাঁপাই নিথর মনে কিছুটা হলেও সস্থি খুঁজে পাই কারন, দেহের কষ্টে মনের কষ্টটা হারাই সাময়িক সময়ের তরে কষ্ট ভুলে যাই

শনিবার, ২১ জুলাই, ২০১২

চটি রাজ্য, (খিচে ব্লগ ভিজিয়ে দিন): ছেলে এবং মেয়েদের যৌন অক্ষমতার সমস্যা এবং তার সহজ ...

চটি রাজ্য, (খিচে ব্লগ ভিজিয়ে দিন): ছেলে এবং মেয়েদের যৌন অক্ষমতার সমস্যা এবং তার সহজ ...: বাংলাদেশ একটি কনসারভেটিভ দেশ ,  তবে বর্তমানে এদেশের সেক্স কালচার অনেক   ফাস্ট , অনেক কম বয়স থেকেই ছেলে মেয়েরা সব কিছু জানে ,  বুঝে এবং করে...

আজরাঈল ১ম পর্ব

ঘটনার শুরু আজ থেকে চার বছরআগে এক রাতে। আমি সিলেট এর ওসমানী মেডিকেল এ একটা সেমিনার শেষ করে নিজেই ড্রাইভ করে ফিরছিলাম ঢাকায়।সাধারণত আমার পাজেরো টা আমার খুব প্রিয় হওয়াতে আমি কাউকে ড্রাইভার রাখিনি। সেদিন ও আমি নিজেই চালিয়েনিয়ে আসছিলাম ঢাকার উদ্দেশ্যে। পথে খানিক টা ঘুম ঘুম ভাব আসলেও মনটা সতেজ ছিল- কারন সেই সেমিনারে আমি আমার গবেষনার জন্য পেয়েছি প্রচুর হাততালি। সাংবাদিক রা ফটাফট ছবি তুলে নিয়েছিল আমার। পরদিন পত্রিকায় আমার ছবি সহ লিড নিউজ ও হবার কথা ই ছিল এবং হয়েছিল ও তাই। আমি একটা বিশেষ হার্ট সার্জারি আবিষ্কার করেছিলাম- যেটা আজ পৃথিবীর সব দেশে দেশে রোগীদের জীবন বাঁচাচ্ছে- মানুষকে স্বপ্নদেখাচ্ছে নতুন জীবনের।সেমিনারের সফলতা তাই জুড়ে ছিল আমার মনে প্রানে। রাস্তায় যেতে যেতে সেদিন আমি গান শুনছিলাম। গানের তালে তালে ধীর গতিতে গাড়ি চালাই আমি। বেশি গতি আমি কখনোই তুলিনা।সেদিন ও ৫০ এরকাছাকাছি গতিতে গাড়ি চালাচ্ছিলাম। সিলেট থেকে রওনা দিয়ে উজানভাটি এলাকার কাছাকাছি আসতেই হটাত করে আমার সামনে এক সাদা পাঞ্জাবি পড়া বৃদ্ধ লোক এসেদাঁড়ায়। রাত তখন প্রায় দুইটা। এই সময় রাস্তায় হাইওয়ের গাড়ি গুলোছাড়া কোনযানবাহন ও ছিলনা। হটাত করে আমার সামনে কোত্থেকে লোকটা এসে পড়ল কিছু বুঝে ওঠার আগেই। আমি ও লোকটাকে বাঁচাতে গিয়ে ও পারলাম না। সোজা সেই লোকের ঊপর চালাতে বাধ্য হলাম। আর সেখানেই গাড়ির সামনের অংশে বাড়ি খেয়ে লোকটা ছিটকে পড়ল হাত পাঁচেক দূরে। আমি হার্ড ব্রেক কষে সেইবৃদ্ধের কাছে ছুটে গেলাম। কিন্তু ততক্ষনে সব শেষ। মাথার কাছটায় আঘাতে মৃত্যু বরন করেছে বৃদ্ধ ততক্ষনে। জীবনে ওআমি কোন দিন এক্সিডেন্ট করিনি।সেটাই ছিল আমার প্রথম এক্সিডেন্ট। আমি দিশেহারা হয়ে যাই। কিভাবে কি করব বুঝে ঊঠতে না পেরে কিছুক্ষনঝিম মেরে থাকলাম সেখানেই। তারপর বৃদ্ধকে গাড়িতে তুললাম। পাশে বসিয়ে আবার ড্রাইভ করলাম ঢাকার উদ্দেশ্যে। ঢাকায় পৌছে সোজা মেডিক্যাল এ নিয়ে গেলামলাশ টাকে। সেখানে গিয়েই পুলিশ কে জানানো হল।পুলিশ এসে আমার কাছ থেকে জবানবন্ধি নিয়ে লাশ টা থানায়নিয়ে গেল। আমিপ্রথমে ঠিক করেছিলামপুলিশ কে সব খুলে বলব। কিন্তু পরেকি ভেবে যেন আমি মিথ্যে বলি।। পুলিশ ও আমার কথা গুলোকোন রকম সন্দেহ ছাড়াই বিশ্বাস করে। নিজের কাছে আমি কিছু টা অপরাধী বোধ করলে ও নিজের ইমেজ বাঁচাতে এই মিথ্যেটাআমাকে বলতেই হয়েছে। তারপর কেটে গেছে অনেক গুলো মাস। আমি আমার আবিষ্কৃত প্যারা সার্জারি সিস্টেম এর জন্য অনেক গুলো পুরষ্কারও পাই। খ্যাতি আর অর্থ দুটোই এসে ধরা দেয় আমাকে। ধীরে ধীরে নিজের উপর আত্মবিশ্বাস বেড়ে চলে আমার। নিজেকে কিছুটা ঈশ্বরের সমপর্যায়ের ভাবতে থাকি। এরজন্য মিডিয়া ও কম দায়ী নয়।খবরের পাতায় কারো না কারো জীবন বাঁচানোর জন্যআমি ঊঠে আসতে থাকি নিয়মিত ভাবে। ধীরে ধীরে আমি অনেক অনেক বেশী অহংকারী হয়ে ঊঠি।কাউকেই পরোয়া না করার একটা ভাব চলে আসে আমার মাঝে। মানুষ কে আমি মনে করতে শুরুকরি হাতের পুতুল। আমি চাইলেই যেকোন মৃত্যু পথযাত্রীর জীবন বাচিয়ে দিতে পারতাম। এই জন্য আমারকাছেই ছুটে আসতে লাগল হাজারো মানুষ। এই যশ আর খ্যাতি যখন তুঙ্গে তখন আমারকাছেই রুগী হয়ে আসেন বাংলাদেশের প্রথিত যশা রাজনীতিবিদ রেজোয়ানুল হক। আমি বাকি সবার মত উনাকেও আস্বস্থ করেছিলাম যে উনার কিছু ই হবেনা। যেদিন উনার অপারেশন – সেদিন আমি আরো দুটি হার্ট অপারেশন করে ফেলেছিলাম। তাই কিছু টা ক্লান্তি ছিল। একটানা দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে অপারেশন গুলো করতে হয়। তাই ক্লান্তি ভর করে সহজেই। আমিক্লান্ত থাকলে ও মনে মনে পুলকিত ছিলাম কারন এর পরেই আমি রেজোয়ানুল হকের অপারেশন করবো। উনাকে যখন অজ্ঞান করা হল তখন আমি নিজের কস্টিউম পড়ছি। জুনিয়র ডাক্তার কে দিয়েই এগুলো করাই আমি।আমি শুধু গিয়ে কাটাকাটির কাজ টা করি।সেদিন ও জুনিয়র তিনজন ডাক্তারমিলে সব প্রয়োজনীয় ব্যাবস্থা সেরেআমাকে কল দিল। আমি ও গেলাম। আর গিয়েইশুরু করলাম অপারেশন। ওপেন হার্ট সার্জারি ছিল সেটা। আমি যখনসব কেটে কুটে মাত্রহার্ট টাকে দেখতে লাগলাম এমন সময় আমার চোখ গেল ওটি রুমের বাম কোনায়।সেখানে আমার দিকে তাকিয়ে বসে আছে সেই বৃদ্ধ। আমি দেখে চোখের পলক ফেলতেইদেখি উনি নেই। হ্যালুসিনেশন মনে করে আবার অপারেশন শুরু করলাম। রেজোয়ানুল হকের হার্ট এর নিলয় এর দুটো শিরায় চর্বি জমেছিল। আমি সেগুলো পরিষ্কার করতে করতে হটাত করে কানের কাছে একটা কাশির শব্দ শুনলাম। প্রথমে পাত্তা দিলাম না।না। কারন এইখানে কোন ভুল হলেই রোগী মারা যাবেন। আমার কোন রকম ভুলের কারনে এতবড় মানুষ টারমৃত্যুহবে ভেবে আমি আবার মনযোগ দিলাম। কিন্তু আবার কাশির শব্দ আসল। কাশিটা আসছিল বাম দিক থেকে। আমি বামে মাথা ঘুরিয়ে দেখি বৃদ্ধ হাসিহাসি মুখ করে দাঁড়িয়ে আছে। আমি ঠোট নাড়ারআগেই বলে ঊঠল – “বাবাজি তুমি তো উনাকে বাঁচাতে পারবানা” আমি অবাক হয়ে গেলাম। আমি আকাশ পাতাল চিন্তা করে চলেছি। একজন মৃতমানুষ কিভাবে আমার পাশে এসে দাড়াতে পারে সেটাই মাথায় আসছিল না। আমি কোন উত্তর দেবার আগেই সেই লোকটি বলল- “ কি বুঝতে পারছো নাতো?শোনো- আমি জানি তুমি অনেক চেষ্টা করবে উনাকে বাঁচানোর জন্য। কিন্তুপারবেনা”- বলেই আবার হেসে দিল সাদা পাঞ্জাবি পড়া বৃদ্ধ। আমি বিহ্বল হয়ে তাকিয়ে আছি উনার দিকে।কি বলব বুঝতে পারছিনা। উনাকে কি বলবো বুঝতে বুঝতে কাটিয়ে দিলাম পাঁচ সেকেন্ড। তারপর আবার মনযোগ দিলাম অপারেশনে। রোগীর অপারেশন সাকসেস হল। আমি ও হাপ ছেড়ে বাঁচলাম। সেলাই করে দিয়ে শেষ বার ড্রেস করতে দিয়ে আমি মাস্ক খুলতে যাব এমন সময় হটাত করেরোগীর পালস রেট গেল বেড়ে। মেশিন গুলো যেন চিৎকার শুরুকরে দিয়েছে।হটাত করে বুকের ভেতর ধপধপ করা শুরু করল। আমি তাড়াতাড়িগিয়ে রোগীর প্রেশার দেখলাম- বেড়েই চলেছে প্রেশার। হটাত করে এই অবস্থা হবার কথা না। আমি কয়েকজন ডাক্তারকে বললাম প্রেশারের ইনজেকশন দিতে। ওরা সেটাদিতেই প্রেশার ডাউন হওয়া শুরু করল। কিন্তুআবার ও বিপত্তি। এবার প্রেশার কমতে লাগল। আমি আবার টেনশনে পড়ে গেলাম। কিন্তু কোনভাবেই কিছু করতে পারলাম না। রোগীর হার্ট বিটভয়ানক ভাবে কমতে কমতে একেবারে শুন্য হয়ে গেল নিমিশে। এবং আমি তাকিয়ে তাকিয়ে রেজয়ানুল হকের মরে যাওয়া দেখলাম। চলবে

ফাঁড়া (২য় পর্

(২) ঢাকা ইউনিভারসিটি থেকে আমি ম্যানেজমেন্টে ফাস্ট ক্লাসফাস্ট হয়েছিলাম । তাই ইউনিভারসিটিতে চাকুরী ও ছিলো পাকা । জয়েনও করেছিলাম। কিন্তু কিছুদিন যেতেই বুঝলাম শিক্ষকতা আমার জন্য নয় ।শিক্ষক হতে হলে যে জ্ঞান ,যে ধর্য্য থাকা প্রয়োজন তার কোনটাই আমার ছিলো না । তাছারা প্রতিদিন একই ক্লাস । একই লেকচার । অল্পদিনেই কেমন হাপিয়ে উঠি । তাই বাবার মত না থাকা সত্তেও চাকরিটি ছেড়ে দিয়ে যোগ দিলাম ওয়ান্ড ব্যাংকের একটি রুরাল ডেভলপমেন্ট প্রজেক্টে । আজ ঢাকা তো কালরাজশাহী পরশু দিনাজপুর । দারুনলাগছিল আমার । বেশ ফুরফুরে মেজাজেছিলাম কয়েকটি দিন । কিন্তু ঐ ফারাআমার পেছন লেগেই ছিলো । একটি প্রজেক্ট নিয়ে রওনা হয়েছি ঢাকার অদূরে কালিগন্জে । সঙ্গে ওয়াল্ড ব্যাংকের গাড়ী । আষার মাস ।আকাশ এই মেঘলা তো এই পরিস্কার । এই হাঁসছে এই কাঁদছে । মফসলে থাকার ফলে আমি রোড ঘাট কোথাও তেমন চিনিনা । সে ক্ষেত্রে ড্রাইভার রমিজ মিয়াই ভরসা ।ঝানু লোক । বাংলাদেশের এমন কোন জায়গা নেই যে ব্যাটা চিনে না বা যায়নি । তিন দিনের কাজ । দু’দিন থাকতে হতে পারে। শেষ দিন ফিরে আসবো । এদিকে আমার বিয়ের জন্য পাত্রী দেখা হচ্ছে পুরোদমে । বোনদের বিয়ে হয়ে যাওয়াতে বাসা প্রায় খালি । তাই মা,বাবা চাচ্ছিলেন ছেলের বউ দিয়ে শূন্য বাড়ী পূণ্য করতে । আমরা রওনা হয়েছি দুপুর ২টারদিকে ।রমিজমিয়া বলেছে রাস্তা ঘাট ভাল হলে তিন কি চার ঘন্টায় পৌছে যাওয়া যাবে। সারাদিনই আকাশ কেমন মেঘলাহয়ে আছে । সকাল থেকে কয়েক পশলা বৃস্টি হয়ে গেছে । আমিগাড়িতেচোখ বন্ধ করে বসে আছি । ঘুমিয়েই গেছিলাম । হঠাৎ প্রচন্ড ব্রেক কষার শব্দে সেই সঙ্গে ঝাকিতে ঘুমভেঙ্গে গেলো । চোখ খুলে দেখি রমিজ মিয়া একটি মেয়ের সঙ্গে বেশ জোড়ে জোড়ে কথা বলছে । কি হয়েছে রমিজ ?আমি জিজ্ঞেসকরতে রমিজ মিয়া বললো দেখুন না স্যার ; বলা নাই কওয়া নাই। কোথা থেকে গাড়ির সামনে এসে পড়লো মেয়েটা। আর একটু হলে তো মরতো । তখন তো আমাকে জেলের ভাত খেতে হতো । এখন সড়তে বলছি তাও সড়ছেনা । এ্যাই যে সরেন । সরেন বলছি । রমিজ হম্বি তম্বি করছে । আমি বাহিরে তাকিয়ে দেখলাম সন্ধ্যা হয়েআসছে ।গাড়ির সামনে দাড়িয়ে আছে একটি মেয়ে। মেয়েটির বয়স আনুমানিক বিশবাইশ হবে । শরীরে বেশ দামি পোষাক । দেখে গ্রাম্য মেয়ে বলে মনে হয় না । শরীরের রং বেশ ফরসা । আমি হাতের ইশারায় মেয়েটাকে কাছে ডাকলাম । মেয়েটি সঙ্গে সঙ্গে আমারদিকে এলো । গাড়ীর গ্লাস নামিয়ে আমি জিজ্ঞেস করলাম কি ব্যাপার?কোন সমস্যা ? মেয়েটি মাথা নেড়ে যা বললো তা হলো । সে এই গ্রামে নতুন এসেছে । বাসা থেকে বেড় হয়ে পথহারিয়ে ফেলেছে । বাধ্য হয়ে সাহায্যের জন্য আমাদের গাড়ি থামিয়েছে । আমি বললাম আমরা ও তো এখানকার কিছু চিনি না । আপানাকে কি ভাবে সাহায্য করবো ? মেয়েটি বললো জ্বী, আমি কালিগন্জ জমিদার বাড়িতে যাবো । প্লিজ আমাকে একটু পৌছে দিন । জমিদার মোসলে উদ্দিন আমার দাদু হন । যে কাউকে বললেই জমিদার বাড়ী দেখিয়ে দেবো । প্লিজ একটু পৌছে দিন না । মেয়েটি বলার ভঙ্গিতে কিছু একটা ছিলো আমিনা করতে পারলাম না । দরজা খুলে দিয়ে আমি ওপর পাশে চেপে বসলাম । রমিজকে বললাম আগে জমিদার বাড়িতে যেতে । মেয়েটি গাড়িতে বসতেইকেমন একটা চাপা ফুলের গন্ধেনাকে ভেসে এলো । আমি চোখ বন্ধ করে আছি । মেয়েটি ও চুপ করে আছে । এর মধ্যে টের পেলাম আবার বৃষ্টি শুরু হয়েছে । মেয়েটি রমিজকে তারাদিচ্ছে তারাতারি যাবার জন্য । রমিজ চোখ মুখ শক্ত করে গাড়ি চালাচ্ছে ।বোঝা যাচ্ছে পিচ্ছিল রাস্তায় গাড়ি চালাতে বেশ কষ্ট হচ্ছে।মেয়েটিকে আমি জিজ্ঞেষ করলাম আপনি কোথায় থাকেন ? মেয়েটি আমার দিকে তাকিয়ে বললো আমার নাম এলেনা । আমি নিউইর্য়কে থাকি । বাবার সঙ্গে গতকাল এসেছি ।আজ আমারবিয়ে । ঘুরতে ঘুরতে কি ভাবেযেএত দূর চলে এসেছি বুঝতে পারছি না ।আজ আপনার বিয়ে ? আমি অবাক হয়ে জিজ্ঞেষ করলাম । হ্যা । আজ আমার বিয়ে । মেয়েটি গম্ভির মুখে বললো । গ্রামের সরু রাস্তা । তার উপরে বৃষ্টি । আমি রমিজ কে তারা দিতে সাহস পাচ্ছি না ।তা ছাড়া মেয়েটিকেআমার কেমনজানি ভাল লাগছে । এই যে মেয়েটি অস্থির হয়ে পাশে বসেআছে আমার কাছে তা কেমন জানিভাল লাগছে । মনে হচ্ছে মেয়েটি যখন গাড়ি থেকে নেমে যাবে তখন আমার কষ্ট লাগবে ।হয়তো আমি মরে যাবো । অদ্ভুতএক মায়া কাজ করছে আমার ভেতর। নিজের এলো মেলো চিন্তায় আমি নিজেই অবাক হলাম । চাপাফুলের গন্ধে পুরো গড়ি মো মোকরছে । বাহীরে ঝুম বৃস্টি ।এ যেনো এক অন্য জগত ।চলবে.........

ফাঁড়া (১ম পর্ব)

(১) ছোট বেলা থেকেই আমি দেখতে খুব সুন্দর । ছেলেদের এতোটাসুন্দর না হলেও চলে । তার উপর আবার তিন বোনেরপর আমি একমাত্র পুত্র সন্তান । তাইমানুষ এবং অন্যান্য সব কিছুর নজর থেকে বাঁচাবার জন্য আমার শরীরে তাবিজ কবজের কোন অভাব হইনি কখনও ।বাবা মা তো আছেনই খালা ফুপুরাও সবসময় বাড়াবাড়ি রকমের আধিখ্যেতা করতেন । এ যে কেমন যন্ত্রনা তা বলে বোঝানো যাবে না । কখনও কোথাও একা যেতে পারতাম না ।করো সঙ্গে মেলামেশা নিষেধ ছিলো ।স্কুল বাসা ; বাসা স্কুল এইছিলো আমার ছেলেবেলার জীবন । আমার বাবা এমনিতে ছিলেন বেশগম্ভীর স্বভাবের মানুষ । সবাই তাকে খুব ভয় করতো । শুধু আমার বেলাতেই বাবা ছিলেন একটু ভিন্ন । আমার সকল অন্যায় ছিলো বাবার কাছেমাপ । মার কথা তো বাদই দিলাম । তবে আমিও ছিলাম বেশচাপা স্বভাবের পারত পক্ষে কাউকে কষ্ট দিতাম না । দুস্টামিও খুব একটা করতাম না । আমার বোনেরা কোন জিনিষপত্র ভাঙ্গলে আমার নাম করে বেঁচে যেতো । বোনদের দোষ নিজে স্বীকার করে আমিও বেশ মজা পেতাম । তবে লেখা পড়ায় আমি ছিলাম খুব ভাল ।এই একটা জিনিষ নিয়ে আমি বেশ অহংকার বোধ করতাম । পড়া লেখা করতে আমারবেশ ভাল লাগতো । এছাড়াও আমার বাগানে সময় কাটাতে , নিজ হাতে গাছ পালা লাগতে খুব ভাল লাগতো । এ অভ্যেসটাআমার এখনও আছে । একাজটা আমিএখনও করি । সময় পেলেই বাগানে বসে যাই । আমার আর একটি প্রিয় কাজ ছিল রাজ হাঁস পোষা । ছোট বেলাতে আমার বেশ কয়েক রঙের রাজ হাঁস ছিলো । এসব করেই আমি বড় হতে থাকি । ঢাকাতে আমাদের বেশ কয়েটা বাড়ী থাকার পরও আমার ২০ বছরবয়স পর্যন্তআমরা ঢাকার বাহিরে ছিলাম । তা ও আমার জন্য । কোন একজন ফকিরের নির্দেশে এমনটা করেছেন বাবা মা । ফকিরের নির্দেশ মোতাবেক আমার জীবনে নাকি তিনটি ফারা আছে । একটি খুব ছোট বেলায় । দ্বিতীয়টি ২৫ বছর বয়সে । আর তৃতীয়টি শেষ বয়সে । প্রথম দুটো ফারা কাটাতে পারলে বেঁচে থাকার গেরান্টি ছিলো ৮০ বছর। অশরীরী চাপ যাকে বলে । প্রথম ফারাটি আসে আমার ৮ বছর বয়সে । পানিতে পরে গিয়ে। বাবার সঙ্গে মাছধরতে গিয়ে সবার আড়ালে পানিতে পরেগিয়ে মরতে বসেছিলাম । কিন্তু আমার মেজ বোনের কল্যানে আমি যে যাত্রায় বেঁচে গেলেও আমার বোনটি মরেগিয়েছিলো । যে কস্ঠ আমি কোনদিনভুলবো না । কোন দিন না ।বোন হারাবার যন্ত্রনা না যেকি তা বলে কয়ে শেষ করা যাবে না । সবাই ফারা বললেও আমি এটাকে এক্সডেন্ট হিসাবেদেখি ।চলবে.....

ফাঁড়া (১ম পর্ব)

(১) ছোট বেলা থেকেই আমি দেখতে খুব সুন্দর । ছেলেদের এতোটাসুন্দর না হলেও চলে । তার উপর আবার তিন বোনেরপর আমি একমাত্র পুত্র সন্তান । তাইমানুষ এবং অন্যান্য সব কিছুর নজর থেকে বাঁচাবার জন্য আমার শরীরে তাবিজ কবজের কোন অভাব হইনি কখনও ।বাবা মা তো আছেনই খালা ফুপুরাও সবসময় বাড়াবাড়ি রকমের আধিখ্যেতা করতেন । এ যে কেমন যন্ত্রনা তা বলে বোঝানো যাবে না । কখনও কোথাও একা যেতে পারতাম না ।করো সঙ্গে মেলামেশা নিষেধ ছিলো ।স্কুল বাসা ; বাসা স্কুল এইছিলো আমার ছেলেবেলার জীবন । আমার বাবা এমনিতে ছিলেন বেশগম্ভীর স্বভাবের মানুষ । সবাই তাকে খুব ভয় করতো । শুধু আমার বেলাতেই বাবা ছিলেন একটু ভিন্ন । আমার সকল অন্যায় ছিলো বাবার কাছেমাপ । মার কথা তো বাদই দিলাম । তবে আমিও ছিলাম বেশচাপা স্বভাবের পারত পক্ষে কাউকে কষ্ট দিতাম না । দুস্টামিও খুব একটা করতাম না । আমার বোনেরা কোন জিনিষপত্র ভাঙ্গলে আমার নাম করে বেঁচে যেতো । বোনদের দোষ নিজে স্বীকার করে আমিও বেশ মজা পেতাম । তবে লেখা পড়ায় আমি ছিলাম খুব ভাল ।এই একটা জিনিষ নিয়ে আমি বেশ অহংকার বোধ করতাম । পড়া লেখা করতে আমারবেশ ভাল লাগতো । এছাড়াও আমার বাগানে সময় কাটাতে , নিজ হাতে গাছ পালা লাগতে খুব ভাল লাগতো । এ অভ্যেসটাআমার এখনও আছে । একাজটা আমিএখনও করি । সময় পেলেই বাগানে বসে যাই । আমার আর একটি প্রিয় কাজ ছিল রাজ হাঁস পোষা । ছোট বেলাতে আমার বেশ কয়েক রঙের রাজ হাঁস ছিলো । এসব করেই আমি বড় হতে থাকি । ঢাকাতে আমাদের বেশ কয়েটা বাড়ী থাকার পরও আমার ২০ বছরবয়স পর্যন্তআমরা ঢাকার বাহিরে ছিলাম । তা ও আমার জন্য । কোন একজন ফকিরের নির্দেশে এমনটা করেছেন বাবা মা । ফকিরের নির্দেশ মোতাবেক আমার জীবনে নাকি তিনটি ফারা আছে । একটি খুব ছোট বেলায় । দ্বিতীয়টি ২৫ বছর বয়সে । আর তৃতীয়টি শেষ বয়সে । প্রথম দুটো ফারা কাটাতে পারলে বেঁচে থাকার গেরান্টি ছিলো ৮০ বছর। অশরীরী চাপ যাকে বলে । প্রথম ফারাটি আসে আমার ৮ বছর বয়সে । পানিতে পরে গিয়ে। বাবার সঙ্গে মাছধরতে গিয়ে সবার আড়ালে পানিতে পরেগিয়ে মরতে বসেছিলাম । কিন্তু আমার মেজ বোনের কল্যানে আমি যে যাত্রায় বেঁচে গেলেও আমার বোনটি মরেগিয়েছিলো । যে কস্ঠ আমি কোনদিনভুলবো না । কোন দিন না ।বোন হারাবার যন্ত্রনা না যেকি তা বলে কয়ে শেষ করা যাবে না । সবাই ফারা বললেও আমি এটাকে এক্সডেন্ট হিসাবেদেখি ।চলবে.....

শুক্রবার, ২০ জুলাই, ২০১২

পৈতটকটেস্ট

সেক্স পাওয়ার

[আজ রাতের শেষ জোক ;P অনলাইনে থাকলে লাইকান__] বিল ক্লিন্টন, কফি আনান এবং এরশাদের সেক্স পাওয়ার এর একটা পরীক্ষা নেয়া হচ্ছে। তিনজনকে বলা হল আপনারাতো অনেকের সাথে সেক্স করেছেন, এবার বাদরের সাথে সেক্স করতে হবে। যিনি অল্প সময়ে বাদরকে প্রেগনেন্ট করতে পারবেন তিনি বিজয়ী হবেন। যথারীতি তারা বাদরের সাথে সেক্সকরতে শুরু করল। ক্লিন্টন একদিনেই বাদরকে প্রেগনেন্ট করে দিল। কফি আনান প্রেগনেন্ট করতে দুই দিন লাগল। কিন্তু এরশাদ পারছেনা। অবশেষে এক সপ্তাহ চেষ্টার পর এরশাদের বাদরটি প্রেগনেন্ট হয়। সবাই এরশাদকে বললেন, আমরা জানতাম আপনার সেক্স পাওয়ার সবচেয়ে বেশী কিন্তু আপনার সময় বেশী লাগল কেন? এরশাদ জবাব দিলেন_____ > > > > > > > > "ক্লিন্টন আর কফি আনান রে দিচে মাইয়া বান্দর আর আমারে চরোযন্ত্র কইরা দিচে পোলা বান্দর!! এইবার আপনেরাই কন, ক্যাডায় জিতলো?" ;P ;D

Bangla sex story_Bangla Choti

আপনি এই সাইটে পাবেন খালা ,শালী ,বোন, বাবার সাথে মেয়ের, মা-ছেলে, গৃহ শিক্ষক, মাসী, বন্দুর বউ , আন্টি, বেশ্যা মাগী, কুমারী মেয়ের গুড পাটানোর গল্প । আমার এই সাইটে প্রকাশিত কাহীনি গুলো কাল্পনিক ও বাস্তব নয়। এটি লেখকের অভিপ্রায় মাত্র। আমার প্রকাশিত কিছু পোষ্ট নিজের লিখাএবং কিছু সংগৃহিত। ভাল লাগলে মন্তব্য
আপনি এই সাইটে পাবেন খালা ,শালী ,বোন, বাবার সাথে মেয়ের, মা-ছেলে, গৃহ শিক্ষক, মাসী, বন্দুর বউ , আন্টি, বেশ্যা মাগী, কুমারী মেয়ের গুড পাটানোর গল্প । আমার এই সাইটে প্রকাশিত কাহীনি গুলো কাল্পনিক ও বাস্তব নয়। এটি লেখকের অভিপ্রায় মাত্র। আমার প্রকাশিত কিছু পোষ্ট নিজের লিখাএবং কিছু সংগৃহিত। ভাল লাগলে মন্তব্য লিখবেন
Body test